Description
Traditional Ghee – বৈদিক ঘি:
সনাতনী আয়ুর্বেদ পদ্ধতির বৈদিক ঘি, অবশেষে ডেইলি ফুড শপ এ। ঘি এর ঘ্রাণে হবেন মাতোয়ারা, একবার দর্শনে জীবনের সেরা কোনকিছুর স্বাদ গ্রহণ করবেন।
মণ মণ হয় না এই ঘি, টেনেটুনে যা হয় তা থেকে সামান্য কিছু করে আপনাদের দেওয়া যাবে।
আগুনে জ্বাল দিয়ে নয়, একেবারে সম্পূর্ণ আদি আয়ুর্বেদ নিয়ম মেনে, দই ফেটিয়ে এরপর হয় এই ঘি।
বৈদিক যুগের ঘি (Traditional Ghee) এর প্রধান বৈশিষ্ঠ্য ছিলো রোদে চড়ে বেড়ানো, ঘাস খাওয়া গাভীর দুধের ঘি। বর্তমানে চড়ে বেড়ানো গাভীর সংখ্যা খুবই কম। খৈল ভুসি সহ দানাদার খাদ্য ও হাইব্রিড ঘাস খাওয়া, শেডে থাকা শংকর জাতের গরুতে ভিটামিন-ডি সহ অনেক পুষ্টি ও অনুপুষ্টি থাকেনা।
আবার বর্তমানে যে প্রক্রিয়ায় ঘি বানানো হয় ক্রিম বা দুধের সর জ্বাল দিয়ে তা বৈদিক ঘি বানানোর প্রক্রিয়া না। ক্রিম বা দুধের সর থেকে বানানো ঘিয়ে প্রকৃত গুণাগুণ রক্ষিত হয় না।
বৈদিক পদ্ধতিতে রোদে চড়ে বেড়ানো ঘাস খাওয়া দেশী গাভীর দুধ থেকে প্রথমে দই বানানো হতো। দই পাতা হতো মাটির পাত্রে।
বানানো দই বড় একটি মাটির পাত্রে নিয়ে কাঠের বা বাঁশের চার্নার ব্যবহার করে মাখন বানানো হতো।
এরপরে মাটির পাত্রে মাখন জ্বাল দিয়ে ঘি বানানো হতো। জ্বাল দেয়া হতো তেঁতুল বা বড়ইয়ের কাঠ দিয়ে।
তাছাড়াও পুরো প্রক্রিয়টা স্থির চিত্তে শুদ্ধ বস্ত্রে করতে হবে, অশুচি থাকা যাবে না।