Description
বিশেষ পুষ্টিগুণে ভরপুর এ চাল চাতালে শুকিয়ে হাস্কিং মেশিনে ভাঙানো হয়। ফলে চালের ফাইবার থাকে অটুট। বাজারের সাধারণ চালের মত ক্ষতিকর রাসায়নিক রং মেশানো কৃত্রিমভাবে সুন্দর করার চেষ্টা করা আকাঁড়া চাল নয় এটা।
কিন্তু কেনো খাবো এ চাল?
এ চালে এনথ্রোসায়ানিন, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাংগানিজ, ক্যালশিয়াম ও সেলেনিয়াম ইত্যাদি পাওয়া যায়। এনথ্রোসায়ানিন মূলত শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ, এলার্জি, ক্যান্সারের ঝুঁকি ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।
ক্যালশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম একত্রে গিরা ব্যথা,ফোলা ও হাড় ক্ষয় প্রতিরোধ করে এবং হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্যকর গঠনে সহায়তা করে । সেলেনিয়াম মানব দেহের রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা ও হাই প্রেশারের মানুষদের জন্য এ চাল আদর্শ খাদ্য। শরীরে প্রেশার অনুকূলে রাখার পাশাপাশি হার্টের ব্লক তৈরি না হতে সহায়তা করে এসকল চাল।
সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে এমন চালের গুরুত্ব অনেক। চালে স্বাভাবিকভাবে বিদ্যমান প্রায় সব ধরনের প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ ভরপুর থাকায় মাড় না ফেলে এ চালের ভাত খেলে শরীর থাকবে তরতাজা।
এ চাল খেলেই বুঝবেন সত্যিকার অর্থে চালের গুণগত পার্থক্যটা কেমন।